রবিবার , ১২ মার্চ ২০২৩ | ১৪ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খুলনা
  6. খেলাধুলা
  7. চট্টগ্রাম
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. ঢাকা
  11. তারুণ্য
  12. ধর্ম ও জীবন
  13. প্রবাস
  14. বরিশাল
  15. বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম শুরু হচ্ছে ১৬ মার্চ

প্রতিবেদক
বাংলাদেশ প্রতিবেদন
মার্চ ১২, ২০২৩ ১১:১৮ পূর্বাহ্ণ

সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম শুরু হচ্ছে ১৬ মার্চ

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশে টেকসই পোশাক উৎপাদনের সুযোগ ও সম্ভাবনা বিষয়ে আগামী ১৬ মার্চ ২০২৩ ঢাকায় অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলন ও প্রদর্শনী। সম্মেলনে ৬০ জনের অধিক স্বনামধন্য বক্তা ও ২০টি প্রদর্শক প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবেন।
ঢাকায় অনুষ্ঠিতব্য সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম এর চতুর্থ সংস্করণেরসম্মেলনে আলোচ্যসূচিসমূহের মধ্যে রয়েছে সার্কুলারিটি, কার্বন নি:সরণ হ্রাস, ক্লাইমেট অ্যাকশন, নবায়নযোগ্য জ¦ালানির দিকে অগ্রযাত্রা, মানবাধিকারবিষয়ক ডিউ ডিলিজেন্স ইত্যাদি।
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে ফ্যাশন সোর্সিং কার্যনির্বাহীদের নিকট সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলন হিসাবে বিবেচিত।
চতুর্থ সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরামের বক্তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন: মাননীয় বাণিজ্যমন্ত্রী টিপু মুন্সী এমপি, স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মাননীয় মন্ত্রী মো: তাজুল ইসলাম এমপি, মাননীয় বিদ্যুৎ, জ¦ালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ এমপি, মাননীয় তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক এমপি, ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশনের মেয়র এবং সাবেক বিজিএমইএ সভাপতি মোঃ আতিকুল ইসলাম, পরিবেশ, বন ও জলবায়ুু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান সাবের হোসেন চৌধুরী এমপি, বাংলাদেশে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার ডি. হাস, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধিদলের প্রধান ও রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি, বিজিএমইএ সভাপতি এবং জায়ান্ট গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ফারুক হাসান,বিজিএমইএ এর সাবেক সভাপতি এবং স্টার্লিং গ্রুপেরচেয়ারম্যানমোঃ সিদ্দিকুর রহমান, বিকেএমইএ সহ-সভাপতিএবং ফতুল্লা অ্যাপারেলসের প্রতিষ্ঠাতা ফজলে শামীম এহসান, এবং,কেডিএসএর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক লিমিটেড এর চেয়ারম্যান সেলিম রহমান,এপিক গ্রুপের নির্বাহী চেয়ারম্যানরঞ্জন মাহতানী, লডস ফাউন্ডেশনেশ্রম অধিকার কর্মসূচির প্রধাননওরীন চৌধুরী, আন্তর্জাতিক শ্রম সস্থা (আইএলও) এর কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পোটিআইনেন।
বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব তপন কান্তি ঘোষ, ইউনিডো প্রতিনিধি এবং ভারতে আঞ্চলিক অফিসপ্রধান রেনে ভ্যান বার্কেল, বাংলাদেশে ডেনমার্কেররাষ্ট্রদূতউইনি ইস্ট্রাপ পিটারসেন,বাংলাদেশে নিযুক্তসুইডেনের রাষ্ট্রদূতআলেকজান্দ্রা বার্গ ফন লিন্ডে, এইচএন্ডএম এর আঞ্চলিক কান্ট্রি ম্যানেজার প্রোডাকশন (বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফ্রিকা) জিয়াউর রহমান, আইসিসিসিএডি এর পরিচালক এবং ইন্ডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ এর অধ্যাপক ড. সালিমুল হক, গুড ফ্যাশন ফান্ড নেদারল্যান্ড এর পরিচালক বার্নাডেট ব্লুম, স্পিনোভা পিলসি এর প্রধান সাসটেইনিবিলিটি কর্মকর্তা ড. শাহরিয়ার মাহমুদ, জিআইজেড এর টেক্সটাইল ক্লাস্টার এর সমন্বকারী ওয়ার্নার ল্যাংগে,সার্কেল ইকোনমি, সার্কেল ইকোনমি নেদারল্যান্ডসগ্লোবাল ভ্যালু চেইনের প্রধান হিল্ড ভ্যান ডুইন, এনট্রেপ্রেনিউর ইন রেসিডেন্সে, এনভিউ, নেদারল্যান্ডসমিক ম্যাগনুসন,রিকভার, স্পেন এর চিফ সাসটেইনেবিলিটি অফিসার হেলেন স্মিটস, বিজিএমইএ সহ-সভাপতি এবং বিটপি গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিরান আলী, ইনফ্রাস্ট্রাকচার ডেভেলপমেন্ট কোম্পানি লিমিটেড (আইডিসিওএল)এর এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টর এবং সিইও আলমগীর মোর্শেদ,
টেলউইন্ড, ডেনমার্ক এরপ্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তামরটেন লেহম্যান,স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড বাংলাদেশ এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা নাসের এজাজ বিজয়, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তাআলী রেজা ইফতেখার, এপিক গ্রুপেরএক্সিকিউটিভ ভাইস প্রেসিডেন্টড. বিধুরা রালাপানাওয়ে,অক্সফাম বাংলাদেশেরকান্ট্রি ডিরেক্টরআশীষ দামলে, বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার নওশাদ মুস্তাফা,বেটার ওয়ার্ক বাংলাদেশ এর প্রোগ্রাম ম্যানেজারমোহাম্মদ আনিস আগুং নুগরোহো, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নডেপুটি হেড অব ডেলিগেশন ড. বার্ন্ড স্প্যানিয়ার, ইউএসএআইডি বাংলাদেশ এর মিশন ডিরেক্টর, ক্যাথরিন ডেভিস স্টিভেনস, মেম্বারশিপ অ্যান্ড স্টেকহোল্ডার এনগেজমেন্ট, সাসটেইনেবল অ্যাপারেল কোয়াালিশন (এসএসি), ইউএসএভাইস প্রেসিডেন্টঅ্যান্ড্রু মার্টিন, , ওয়াটারএইড, যুক্তরাজ্য এর হেড অব পার্টনারশিপ ডেভেলপমেন্ট রুইরিদ ম্যাককার্থি, সোর্সিং জার্নাল এর সোর্সিং ও লেবার এডিটরজেসমিন মালিক চুয়াএবং আরও অনেকে।
পরিবেশগত ও সামাজিক বিষয়গুলোতে প্রতিনিয়ত উন্নতি করতে বিশে^র শীর্ষস্থানীয় ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলির সাসটেইনিবিলিটি বিভাগের কর্মকর্তাদের উপর ব্যাপক চাপ রয়েছে।
বর্তমানে ফ্যাশন শিল্পে পরিবেশগত, সামাজিক ও সুশাসন (ইসএসজি) একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হয়ে উঠেছে। যেহেতু এ বিষয়ে বিভিন্ন দেশে নিয়ন্ত্রকমূলক সংস্কার চলমান রয়েছে, ফলে ক্রেতাদের তাদের সাপ্লাই চেইনে সাসটেইনিবিলিটি নিয়ে ভালোভাবে জানা এখন একটি অপরিহার্য বিষয়।
বাংলাদেশ বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পোশাক রপ্তানিকারক দেশ। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে পরিবেশবান্ধব সবুজ পোশাক কারখানার দিক থেকে বাংলাদেশ বিশ্বে শীর্ষস্থানীয় হিসাবে নিজেকে প্রতিষ্ঠা করেছে। বিশে^র সর্বোচ্চ সংখ্যক লীড সনদপ্রাপ্ত সবুজ কারখানা রয়েছে বাংলাদেশে। গত দশকে কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তা নিশ্চিতে পোশাক শিল্প ব্যাপক কারখানা নিরাপত্তা কর্মসূচি নিয়েছিল, যার ফলে বাংলাদেশ বিশ্বের অন্যতম নিরপদ পোশাক শিল্পের দেশ হিসাবে সুনাম অর্জন করেছে।
সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম ২০২৩ পোশাক প্রস্তুতকারক, সরকারি কর্মকর্তা এবং নীতিনির্ধারক, গ্রিন ফাইনান্স নিয়ে কাজ করা পেশাদার, মানবাধিকার বিশেষজ্ঞ, সবুজ উৎপাদন ও প্রযুক্তি বিশেষজ্ঞ, ফ্যাশন সাসটেইনেবিলিটি এবং সোর্সিং দল এবং ফ্যাশন সাপ্লাই চেইনে কাজ করা এনজিওদের একই ছাদের নিছে নিয়ে এসেছে। যাতে করে সবাই কিভাবে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্পের যাত্রা আরও টেকসই হয় সে বিষয়ে দিক নির্দেশনামূলক আলোকপাত করতে পারেন।
পোশাক শিল্পের টেকসই উন্নয়নের জন্য সম্মেলনে প্যানেল আলোচনা, সেমিনার, সবুজ প্রবৃদ্ধির উপর প্রদর্শনী এবং অংশীজনদের মধ্যে নেটওয়ার্কিং এর ব্যবস্থা থাকবে।

সম্মেলন আয়োজনে অংশীদারদের মধ্যে রয়েছে- লডস ফাউন্ডেশন, কেডিএস গ্রুপ, পিডিএস লিমিটেড, এপিক গ্রুপ, নয়েজ জিন্স, আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) – বেটারওয়ার্ক বাংলাদেশ, ওয়াটারএইড বাংলাদেশ, অক্সফাম বাংলাদেশ, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস, বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রতিনিধি দল, বাংলাদেশে অবস্থিত ডেনমার্ক দূতাবাস, বাংলাদেশে অবস্থিত সুইডেন দূতাবাস, ইউনিডো, ইউএসএইড বাংলাদেশ, সাসটেইনেবল অ্যাপারেল কোয়ালিশন, আইসিসিসিএডি, আইডিসিওএল, জিআইজেড, দ্যা অ্যাপারেল ইমপ্যাক্ট ইনস্টিটিউট, গুড ফ্যাশন ফান্ড, এনভিই, ফ্যাশন ফর গুড, এসএলসিপি, সার্কেল ইকোনমি, গ্লোবাল লেবার ইনস্টিটিউট, সোর্সিং জার্নাল ইউএসএ, এইচএন্ডএম গ্রুপ, বেস্টসেলার, ওয়াইকেকে কর্পোরেশন, স্পিনোভা পিএলসি, স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড, ইস্টার্ন ব্যাংক লিমিটেড।
প্রদর্শনকারী প্রতিষ্ঠানগুলির মধ্যে রয়েছে- এএন্ডই, ওয়াইকেকে, স্মার্টেক্স এআই, রিকোভার, রিভার্স রিসোর্সেস, এগ্রোশিফ্ট টেকনোলজিস্ট লিমিটেড, ইউরোফাইন, ডিআইএফই, ভিশন স্প্রিং, মার্চেন্ট বে, গ্রিন বাড, শাহজালাল পলি এবং আরো অনেকে।
সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম এমন একটি সময়ে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে যখন ফ্যাশন শিল্পে সাসটেইনেবিলিটি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত সময় এসেছ। যেখানে এক সময় সাসটেইনিবিলিটি ছিল কেবল ঐচ্ছিক চুক্তি সংক্রান্ত বিষয়, বিগত দুই বছরে তা অবশ্যপালনীয় আইন-কানুনে রূপ নিয়েছে। ফলে সাসটেইনিবিলিটি পারফরমেন্সে উন্নতি করতে ব্যর্থ হলে সম্মুখীন হতে হবে শাস্তির, যার মানে ফ্যাশন ব্র্যন্ডগুলির জন্য সাপ্লাই চেইনে ডিই ডিলিজেন্স মেনে চলা এখন অপরিহার্য হয়ে উঠেছে।

সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরামের আয়োজক মোস্তাফিজ উদ্দিন বলেন, “প্রত্যেক বড় ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলোর নিকট আলোচনার বিষয় এখন একই, আর সেটি হল ‘নেট জিরো’ লক্ষ্য পূরণের জন্য আমরা কীভাবে আমাদের কার্বন নি:সরণ কমাতে পারি।”
“বছরের পর বছর ধরে ফ্যাশন ব্র্যান্ডগুলি কার্বন ফুটপ্রিন্ট কমানোর ব্যাপারে তাদের নিজস্ব খুচরা বিক্রয় কার্যক্রমের উপর মনোযোগ দিয়ে আসছিল। কিন্তু গবেষণায় দেখা যায় যে, ৯০ শতাংশ পর্যন্ত কার্বন নিঃসরণ হয় ৩ নম্বর স্তরে (টায়ার-৩) অর্থাৎ সাপ্লাই চেইনে।”
“কার্বন নি:সরণ কমানো এবং সাসটেইনিবিলিটি পারফরমেন্সে ভালো করার বিভিন্ন চ্যলেঞ্জসমূহ ও পন্থা নিয়ে দিকনির্দেশনামূলক আলোচনা ও মতবিনিময় করার একটি কার্যকর ক্ষেত্র তৈরি করেছে সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম। আর এ কারণেই এ সম্মেলন সবার কাছে এতটা গুরুত্বপূর্ণ। সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম ফ্যাশন এবং টেক্সটাইল শিল্পের সাথে জড়িত সকল গুরুত্বপূর্ণ অংশীজনদের পাশাপাশি নীতিনির্ধারক এবং ব্যবসায়িকদের একই জায়গা নিয়ে এসেছে যাতে সবাই মিলে এ শিল্পর সকল সমস্যার সমাধান বের করে তা সমাধানে একসাতে কাজ করতে পারে।”
“পরিবেশগত সমস্যাগুলির দিকে নজর দেওয়ার পাশাপাশি, সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম ২০২৩ পোশাক শ্রমিকদের মজুরি এবং অধিকারসহ বিভিন্ন সামাজিক বিষয় নিয়ে আলোকপাত করার সুযোগ তৈরি করেছে। আর এ বিষয়গুলি আমার কাছে অত্যন্ত প্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।”
“আমাদের শিল্প এমনভাবে পরিবর্তিত হচ্ছে যা আগে কখনও দেখা যায় নি। ফ্যাশন ব্র্যান্ডের সোর্সিংয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত দলগুলি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিচ্ছে। খরচ বাঁচাতে এবং চীনের উপর থেকে নির্ভরতা কমাতে থেকে অনেক ক্ষেত্রে তারা চীন থেকেে উৎপাদন সড়িয়ে নিচ্ছে।”
আর এটি বাংলাদেশের জন্য বিশাল সুযোগ তৈরি করেছে। কিন্তু আমরা তখনই এ সুযোগ পূর্ণমাত্রায় কাজে লাগাতে পারবো যখন আমরা বাংলাদেশকে সত্যিকার অর্থে একটি সবুজ এবং সাসটেইনেবল পোশাক উৎপাদনের বিকল্প হিসাবে সুসংহত করতে পারবো। সবুজ, পরিচ্ছন্ন, এথিক্যাল সাপ্লাইন নিয়ে আমাদের যে ভিশন তা আমরা সাসটেইনেবল অ্যাপারেল ফোরাম ২০২৩-এ আমরা বাইরের বিশ্বের কাছে তুলে ধরতে পারবো।

সর্বশেষ - অর্থনীতি