রবিবার , ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ১৪ই চৈত্র, ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
  1. অন্যান্য
  2. অর্থনীতি
  3. আইন-বিচার
  4. আন্তর্জাতিক
  5. খুলনা
  6. খেলাধুলা
  7. চট্টগ্রাম
  8. চাকরি
  9. জাতীয়
  10. ঢাকা
  11. তারুণ্য
  12. ধর্ম ও জীবন
  13. প্রবাস
  14. বরিশাল
  15. বিজ্ঞান-প্রযুক্তি

ফলের বাজারে অস্থিরতা বাড়ছে

প্রতিবেদক
বাংলাদেশ প্রতিবেদন
ফেব্রুয়ারি ১২, ২০২৩ ২:৫২ পূর্বাহ্ণ

ফলের বাজারে অস্থিরতা বাড়ছে

ডেস্ক প্রতিবেদন: বাংলাদেশে সব ধরণের বিদেশি ফল আমদানিতে বাড়তি শুল্ক আরোপ এবং এর পাশাপাশি কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ঋণ সুবিধায় কড়াকড়ি আরোপের কারণে ফলের বাজারে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।

ঢাকার গুলশানের ফলের বাজার ঘুরে দেখা গিয়েছে বিভিন্ন বিদেশি ফল কেজি প্রতি দাম ১০-৮০ শতাংশ বেড়ে গিয়েছে।

এমন অবস্থায় দেখা যায় ক্রেতারা চাহিদা থাকা সত্ত্বেও অল্প পরিমাণে ফল কিনছেন। ফলে অবিক্রীত অনেক ফল বাজারেই পঁচে নষ্ট হওয়ার অভিযোগ করেছেন বিক্রেতারা।

বিক্রেতা রুহুল আমিন বলেন, “মানুষের চাহিদা আছে, কিন্তু দাম বেশি কিনতে পারে না। অনেক ফল নষ্ট হয়।”

তিনি একটি ব্যাগ ভর্তি লাল রঙের বিদেশি আপেল দেখিয়ে বলেন এখানে তার তিনশ টাকার বেশি ফল নষ্ট হয়ে গিয়েছে। প্রায় প্রতিদিনই কোন না কোন বিদেশি ফল নষ্ট হয় তার।

আবার ফল কিনতে এসে দাম নিয়ে অভিযোগ করেছেন ক্রেতারাও। একজন ক্রেতা বলেন, তার ডায়েটের জন্য নিয়মিত লেবুজাতীয় ফল এবং আপেল কিনতে হয়। কিন্তু গত নয় মাসে দাম কেজি প্রতি ৮০ থেকে ১০০ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে।

তিনি বলেন, “আপেল আগে দেড়শ টাকা কেজি কিনতাম এখন সেটা আড়াইশ টাকার নীচে দেয় না। আবার তিনশ টাকাও চান। মাল্টা ছিল দেড়শ বা ১৮০ টাকার মতো, সেটা এখন ২২০ টাকা আড়াইশ টাকার মতো। কমলা, আঙ্গুরের দামও বেশি। মানে বিশাল পার্থক্য।”

বাংলাদেশে ডলার সংকটের মধ্যে গত বছরের মে মাসে সব ধরণের বিদেশি ফল আমদানিতে ২০% নিয়ন্ত্রণমূলক শুল্ক বা রেগুলেটরি ডিউটি আরোপ করেছিল জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর)।

পরে ফল আমদানিতে ঋণ সুবিধাও বন্ধ করে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। বিবিসি

সর্বশেষ - অর্থনীতি